কোমর ব্যাথা সারানোর সহজ উপায় | ১২ টি উপদেশ

কোমর ব্যাথা সারানোর সহজ উপায় ও বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে কিছু পরামর্শ যেগুলি ফলো করলে ইনশাআল্লাহ আপনার কোমর ব্যাথা অনেকটায় দূর হবে আজকের এই আর্টিকেল টি আমেরিকার বিভিন্ন ডাক্তারদের পরামর্শ ফলো করে লিখা হয়েছে আসা করি পুরো আর্টিকেল টি পড়লে অনেক উপকৃত হবেন। 

কোমর ব্যাথা একটি সাধারণ সমস্যা যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা, ভারী জিনিস বহন করা, অসুস্থতা, বয়সের সাথে সাথে ক্ষয়, আঘাত এবং অন্যান্য কারণে এটি হতে পারে। কোমর ব্যাথা দৈনন্দিন জীবনে অস্বস্তি এবং অসুবিধা সৃষ্টি করতে পারে।

সুখবর হলো, বেশিরভাগ কোমর ব্যাথা ঘরোয়া চিকিৎসা এবং জীবনধারার পরিবর্তনের মাধ্যমে সারানো যায়। এখানে কিছু বৈজ্ঞানিক উপায় এবং পরামর্শ দেওয়া হল যা আপনাকে আপনার কোমর ব্যাথা কমাতে এবং আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে

কোমর ব্যাথা সারানোর সহজ উপায়

১. বিশ্রাম: কোমর ব্যাথা থাকলে প্রথম কিছুদিন বিশ্রাম নিন। কঠোর কাজ এড়িয়ে চলুন এবং আপনার কোমরের উপর চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।

২. বরফ: বরফ প্রদাহ এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। দিনে কয়েকবার ২০ মিনিটের জন্য আপনার কোমরের উপর বরফ লাগান।

৩. তাপ: তাপ স্প্যাজম এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। দিনে কয়েকবার ২০ মিনিটের জন্য আপনার কোমরের উপর গরম কম্প্রেস ব্যবহার করুন।

৪. ওষুধ: ওভার-দ্য-কাউন্টার (OTC) ব্যথা ওষুধ, যেমন আইবুপ্রোফেন বা অ্যাসিটামিনোফেন, ব্যথা এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

৫. ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম কোমর সহ সমস্ত স্নায়ু এবং পেশী কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করতে পারে। এভাবে ধীরে ধীরে আপনার কোমর ব্যাথাকে দূর করবে এই ব্যায়াম। 

আরও পড়ুনঃ ভাঙ্গা হাড় জোড়া লাগতে কতদিন সময় লাগে

Easy way to cure back pain

কোমরের ব্যাথা কেন হয়

কোমরের ব্যাথা কেন হয়: বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করা হল।

কোমরের ব্যাথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:

  1. পেশী ও স্নায়ু সমস্যা:
  • পেশী টান: দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা, ভারী জিনিস বহন করা, অস্বাভাবিক ভঙ্গিতে কাজ করা ইত্যাদির ফলে পেশীতে টান
  • স্প্যাজম: পেশী অতিরিক্ত সংকুচিত হলে স্প্যাজম হতে পারেচাপ, চিন্তা, অস্বাস্থ্যকর জীবনধারা ইত্যাদি
  • ডিস্ক সমস্যা: মেরুদণ্ডের হাড়ের মধ্যে থাকা ডিস্ক স্থানচ্যুত হলে বা ক্ষয় হলে কোমর ব্যথা হতে পারে
  • আর্থ্রাইটিস: গন্ধক জাতীয় বাত এবং অস্টিওআর্থ্রাইটিস কোমর ব্যথার সাধারণ কারণ
  1. অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সমস্যা:
  • কিডনি পাথর: কিডনি পাথর কোমর এবং পেটের নিচের দিকে তীব্র ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে
  • মূত্রনালীর সংক্রমণ: মূত্রনালীর সংক্রমণ কোমর এবং পেটের নিচের দিকে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে
  • গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তন এবং বর্ধনশীল গর্ভ কোমর ব্যথার কারণ হতে পারে
  1. অন্যান্য কারণ:
  • মেরুদণ্ডের বাঁকা: স্কোলিওসিস এবং কিফোসিস মতো মেরুদণ্ডের বাক কোমর ব্যথার কারণ হতে পারে
  • অস্টিওপরোসিস: হাড় দুর্বল হলে কোমর ব্যথা হতে পারে
  • মানসিক চাপ: চাপ এবং উদ্বেগ পেশী টান এবং স্প্যাজম বৃদ্ধি করতে পারে

কোমরের ব্যাথার লক্ষণ:

  • কোমরে ব্যথা
  • স্থিরতা হারানো
  • চলাফেরায় সমস্যা
  • পেশী টান বা স্প্যাজম
  • জ্বর বা ঠান্ডা লাগা (কিছু ক্ষেত্রে)

মহিলাদের কোমর ব্যাথার কারন ও প্রতিকার বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা

মহিলাদের কোমর ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হল:

শারীরবৃত্তীয় কারণ:

  • গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তন, গর্ভের ভার বৃদ্ধি এবং মেরুদণ্ডের বাঁকা হওয়ার ফলে কোমর ব্যথা হতে পারে।
  • মাসিক চক্র: কিছু মহিলার মাসিকের সময় কোমর ব্যথা হয়।
  • এন্ডোমেট্রিওসিস: এন্ডোমেট্রিয়াল টিস্যু জরায়ুর বাইরে বৃদ্ধি পেলে তীব্র কোমর ব্যথা হতে পারে।
  • অস্ত্রোপচার: কোমর বা পেটে অস্ত্রোপচারের পর ব্যথা হতে পারে।

যান্ত্রিক কারণ:

  • দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা: একই অবস্থায় দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে পেশীতে টান লেগে কোমর ব্যাথা হতে পারে।
  • ভারী জিনিস বহন করা: ভারী জিনিস বহন করলে পিঠে চাপ সৃষ্টি হয় এবং কোমর ব্যথা হতে পারে।
  • অস্বাস্থ্যকর ভঙ্গি: কাজ করার সময় বা দাঁড়ানোর সময় খারাপ ভঙ্গি কোমর ব্যথার কারণ হতে পারে।
  • আঘাত: পতন বা অন্যান্য আঘাতের ফলে কোমর ব্যথা হতে পারে।

অন্যান্য কারণ:

  • গেঁটেবাত: গেঁটেবাতের ফলে কোমরের জয়েন্টে ব্যথা ও প্রদাহ হতে পারে।
  • কিডনি পাথর: কিডনি পাথরের কারণে তীব্র কোমর ব্যথা হতে পারে।
  • মেরুদণ্ডের সমস্যা: স্কোলিওসিস, কিফোসিস, বা স্পাইনাল স্টেনোসিসের মতো মেরুদণ্ডের সমস্যা কোমর ব্যথার কারণ হতে পারে।
  • মানসিক চাপ: চাপ ও উদ্বেগ পেশীতে টান
  • ওজন বৃদ্ধি: অতিরিক্ত ওজন পিঠে চাপ সৃষ্টি করে এবং কোমর ব্যথার কারণ হতে পারে।

মহিলাদের কোমর ব্যথার প্রতিকার:

  • চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ: কোমর ব্যথার কারণ নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।
  • ওষুধ: ডাক্তার ব্যথা ও প্রদাহ কমাতে ব্যথানাশক ওষুধ ব্যাবহার করতে হবে। 
  • ফিজিওথেরাপি: ব্যায়াম ও প্রসারিতকরণ ব্যথা কমাতে এবং পেশী শক্তিশালী করতে সাহায্য করতে পারে।
  • জীবনধারার পরিবর্তন: ওজন কমানো, নিয়মিত ব্যায়াম করা, সঠিক ভঙ্গিতে বসা ও দাঁড়ানো, এবং দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা এড়িয়ে চলা কোমর ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
  • বিকল্প থেরাপি: ম্যাসাজ, অ্যাকুপাংচার, এবং যোগব্যায়াম কোমর ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। 

কোমরের ব্যাথা কমানোর উপায় ব্যায়াম

কোমরের ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম কোমরের ব্যথা কমাতে, পেশী শক্তিশালী করতে এবং মেরুদণ্ডের নমনীয়তা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। 

কিছু কার্যকর ব্যায়াম:

  1. মেরুদণ্ড প্রসারিতকরণ:
  • বিড়াল-গরুর ভঙ্গি:চার হাত-পায়ে মেঝেতে ভর করে হাঁটু মুড়িয়ে বুক মাটিতে লাগান। মাথা উপরে তুলে ৫ সেকেন্ড রাখুন। এরপর মাথা নিচু করে, পিঠ উঁচু করে ৫ সেকেন্ড রাখুন। ১০ বার পুনরাবৃত্তি করুন।
  • কোবরা ভঙ্গি:পেটে শুয়ে হাত দুটো কাঁধের নিচে রাখুন। শ্বাস নিয়ে ধীরে ধীরে বুক ও মাথা উপরে তুলুন। ৫ সেকেন্ড রাখুন। ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়তে মাথা ও বুক নিচে নামান। ১০ বার পুনরাবৃত্তি করুন।
  1. পেশী শক্তিশালীকরণ:
  • প্ল্যাঙ্ক:কোমরের উপর ভর করে হাত ও পায়ের আঙুল দিয়ে মেঝে স্পর্শ করুন। শরীর সোজা রাখুন যাতে কোমর থেকে পা পর্যন্ত একটি সরলরেখা তৈরি হয়। ৩০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। আপনার সক্ষমতার উপর নির্ভর করে ধীরে ধীরে সময় বাড়ান।
  • সুপারম্যান:পেটে শুয়ে হাত ও পা উপরে তুলুন। ৫ সেকেন্ড ধরে রাখুন। ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়তে হাত ও পা নিচে নামান। ১৫ বার পুনরাবৃত্তি করুন।
  1. নমনীয়তা বৃদ্ধি:
  • ঘुटना ছেঁড়া:পেটে শুয়ে এক পা বুকে টানুন। ৫ সেকেন্ড ধরে রাখুন। ধীরে ধীরে পা নিচে নামান। অন্য পা দিয়ে একইভাবে করুন। প্রতিটি পা দিয়ে ১০ বার পুনরাবৃত্তি করুন।
  • ঘुटना মোড়ানো:পেটে শুয়ে দুই পা একসাথে বুকে টানুন। ৫ সেকেন্ড ধরে রাখুন। ধীরে ধীরে পা নিচে নামান। ১০ বার পুনরাবৃত্তি করুন।

মনে রাখবেন:

  • ব্যথা অনুভব করলে কোন ব্যায়াম বন্ধ করে দিন।
  • নতুন কোন ব্যায়াম শুরু করার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
  • ব্যায়ামের সময় ধীরে ধীরে শুরু করুন এবং ধীরে ধীরে তীব্রতা বাড়ান।
  • ব্যায়ামের পর স্ট্রেচিং করুন।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

এই ব্যায়াম ছাড়াও, আপনি যোগব্যায়াম, Pilates, বা সাঁতারের মতো অন্যান্য ব্যায়ামও করতে পারেন যা আপনার কোমর ব্যাথা দূর করতে সাহায্য করবে। 

অল্প বয়সে কোমর ব্যাথার কারণ

অল্প বয়সে কোমর ব্যথার ১০ টি সাধারণ কারণ:

  1. ভুল ভঙ্গি: দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা, কুঁজো হয়ে হাঁটা, ভারী জিনিস বহন করা, এবং খারাপ ঘুমানোর অঙ্গভঙ্গি কোমর ব্যথার কারণ হতে পারে।
  2. অতিরিক্ত ব্যায়াম: অতিরিক্ত ব্যায়াম, বিশেষ করে ভুল টেকনিক ব্যবহার করে, পেশীতে টান এবং প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে।
  3. মেরুদণ্ডের সমস্যা: স্কোলিওসিস, কিফোসিস, এবং লর্ডোসিসের মতো মেরুদণ্ডের অস্বাভাবিক বাঁক কোমর ব্যথার কারণ হতে পারে।
  4. আঘাত: পতন, খেলাধুলার আঘাত, এবং গাড়ি দুর্ঘটনার ফলে কোমর ব্যথা হতে পারে।
  5. অস্টিওমাইলিটিস: এটি হাড়ের সংক্রমণ যা সাধারণত শিশুদের মধ্যে দেখা যায় এবং তীব্র কোমর ব্যথা সৃষ্টি করে।
  6. কিডনি পাথর: কিডনি পাথর মূত্রনালীতে আটকে গেলে তীব্র কোমর ব্যথা হতে পারে।
  7. মূত্রনালীর সংক্রমণ (UTI): UTI মূত্রাশয় এবং কিডনিতে সংক্রমণ সৃষ্টি করে যা কোমর ব্যথার কারণ হতে পারে।
  8. জন্মগত ত্রুটি: কিছু শিশু মেরুদণ্ডের ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে যা কোমর ব্যথার কারণ হতে পারে।
  9. গেঁটেবাত: যুবকদের মধ্যে অটোইমিউন রোগ যা জয়েন্টে ব্যথা ও প্রদাহ সৃষ্টি করে।
  10. মানসিক চাপ: চাপ ও উদ্বেগ পেশীতে টান তৈরি করে এবং কোমর ব্যথার কারণ হতে পারে।

মনে রাখবেন: এই তালিকাটি সম্পূর্ণ নয় এবং কোমর ব্যথার আরও অনেক কারণ থাকতে পারে। আপনার যদি কোমর ব্যথা হয় তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে তারা কারণ নির্ণয় করতে পারে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা

অতিরিক্ত টিপস:

  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং সঠিক ভঙ্গি বজায় রাখুন।
  • সুষম খাবার খান এবং স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন।
  • পর্যাপ্ত ঘুম পান।
  • চাপ কমানোর উপায় খুঁজে বের করুন।
  • ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
  • অ্যালকোহল পান সীমিত করুন।

কোমর ব্যাথা কি প্রেগন্যান্সির লক্ষন

কোমর ব্যথা গর্ভাবস্থার একটি সাধারণ লক্ষণ হতে পারে, তবে এটি অন্যান্য অবস্থার লক্ষণও হতে পারে। আপনার যদি কোমর ব্যথা হয়, তবে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে তারা কারণ নির্ণয় করতে পারেন এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করতে পারেন।

গর্ভাবস্থায় কোমর ব্যথার কিছু সাধারণ কারণ:

  • গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তন: গর্ভাবস্থায়, রিলাক্সিন নামক একটি হরমোন নিঃসৃত হয় যা স্নায়ুবন্ধনী এবং জয়েন্টগুলিকে আরও নরম করে তোলে, যার ফলে কোমর ব্যথা হতে পারে
  • বর্ধনশীল গর্ভ: গর্ভ বৃদ্ধি পেটের উপর চাপ সৃষ্টি করে, যার ফলে মেরুদণ্ডে অস্বস্তি ও ব্যথা হতে পারে
  • ওজন বৃদ্ধি: গর্ভাবস্থায় ওজন বৃদ্ধি পিঠে চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে কোমর ব্যথা হতে পারে
  • খারাপ ভঙ্গি: দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা বা দাঁড়িয়ে থাকা, খারাপ ঘুমানোর ভঙ্গি, এবং ভারী জিনিস বহন করা কোমর ব্যথার ঝুঁকি বাড়াতে পারে
  • মেরুদণ্ডের সমস্যা: স্কোলিওসিস বা কিফোসিসের মতো মেরুদণ্ডের সমস্যা কোমর ব্যথার ঝুঁকি বাড়াতে পারে

গর্ভাবস্থায় কোমর ব্যথা কমানোর উপায়:

  • বিশ্রাম: যখন সম্ভব বিশ্রাম নিন এবং আপনার পিঠে চাপ কমাতে চেষ্টা করুন
  • ব্যায়াম: নিয়মিত হালকা ব্যায়াম, যেমন হাঁটা, সাঁতার কাটা, বা প্রেনেটাল যোগব্যায়াম, পেশী শক্তিশালী করতে এবং লনম্ব্যতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে
  • আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন এতে নিজের শরীরে একটা ব্যালেন্স আসবে যেটা আপনাকে যে কোনো ব্যাথা দূর করতে সাহায্য করবে।

শেষকথা,

আজকের আলোচনাটি সম্পূর্ন বিজ্ঞান ভিত্তিক একটি আলোচনা। আসা করি এখান থেকে আপনারা অনেক উপকৃত হবেন। 

Share your love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *